দ্রুততম আইপিএল সেঞ্চুরি
বল খরচের ভিত্তিতে
খেলোয়াড় | বল সংখ্যা | প্রতিপক্ষ | ভেন্যু | বছর |
---|---|---|---|---|
ক্রিস গেইল (আরসিবি) | ৩০ | পুনে ওয়ারিয়র্স | বেঙ্গালুরু | ২০১৩ |
ইউসুফ পাঠান (আরআর) | ৩৭ | মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স | মুম্বাই | ২০১০ |
ডেভিড মিলার (কেএক্সআইপি) | ৩৮ | রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু | মোহালি | ২০১৩ |
অ্যাডাম গিলক্রিস্ট (ডিসি) | ৪২ | মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স | মুম্বাই | ২০০৮ |
এবি ডি ভিলিয়ার্স (আরসিবি) | ৪৩ | গুজরাট লায়ন্স | বেঙ্গালুরু | ২০১৬ |
ডেভিড ওয়ার্নার (এসআরএইচ) | ৪৩ | কলকাতা নাইট রাইডার্স | হায়দ্রাবাদ | ২০১৭ |
সনৎ জয়সুরিয়া (এমআই) | ৪৫ | চেন্নাই সুপার কিংস | মুম্বাই | ২০০৮ |
মায়াঙ্ক আগারওয়াল (কেএক্সআইপি) | ৪৫ | রাজস্থান রয়্যালস | শারজাহ | ২০২০ |
মুরালি বিজয় (সিএসকে) | ৪৬ | রাজস্থান রয়্যালস | চেন্নাই | ২০১০ |
ক্রিস গেইল (আরসিবি) | ৪৬ | কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব | বেঙ্গালুরু | ২০১১ |
Read More:- ভারতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের তালিকা
১. ক্রিস গেইল (৩০ বল), ২০১৩
ক্রিস গেইল, যিনি “ইউনিভার্স বস” নামে পরিচিত, আইপিএলের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটি ধরে রেখেছেন। ২০১৩ সালে পুনে ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে বেঙ্গালুরুর মাঠে ১৭ বলে ফিফটি এবং মাত্র ১৩ বলের ব্যবধানে সেঞ্চুরি করেন।
তিনি ১৩টি চার এবং ১৭টি ছক্কা মেরে ১৭৫* রান সংগ্রহ করেন, যা টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত স্কোর এবং এক ইনিংসে সর্বাধিক ছক্কার আইপিএল রেকর্ড।
২. ইউসুফ পাঠান (৩৭ বল), ২০১০
মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বিপক্ষে ইউসুফ ৩৭ বলে সেঞ্চুরি করেন। ২১৩ রানের টার্গেট তাড়া করতে গিয়ে রাজস্থান রয়্যালসের মিডল-অর্ডারে নেমে বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন। যদিও দল ৪ রানে হেরে যায়।
৩. ডেভিড মিলার (৩৮ বল), ২০১৩
মোহালিতে আরসিবির বিপক্ষে ডেভিড মিলার ৩৮ বলে ১০১* রান করেন। ১৯১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে ৫১/৩ অবস্থা থেকে ম্যাচ জেতান। মিলার ৮টি চার এবং ৭টি ছক্কা মারেন।
৪. অ্যাডাম গিলক্রিস্ট (৪২ বল), ২০০৮
২০০৮ সালের প্রথম আইপিএলে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বিপক্ষে ৪২ বলে সেঞ্চুরি করেন। ডেকান চার্জার্সের হয়ে খেলতে নেমে ১৫৫ রানের লক্ষ্য মাত্র ১২ ওভারে তাড়া করেন।
৫. এবি ডি ভিলিয়ার্স (৪৩ বল), ২০১৬
গুজরাট লায়ন্সের বিপক্ষে ২০১৬ সালে ৪৩ বলে সেঞ্চুরি করেন। ১২৯* রান করে তিনি বিরাট কোহলির সাথে দ্বিতীয় উইকেটে ২২৯ রানের পার্টনারশিপ গড়েন, যা টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের বিশ্বরেকর্ড।
৬. ডেভিড ওয়ার্নার (৪৩ বল), ২০১৭
কেকেআরের বিপক্ষে ২০১৭ সালে ওয়ার্নার ৪৩ বলে সেঞ্চুরি করেন। তিনি ১২৬ রান করেন এবং দল ৪৮ রানে জয়লাভ করে।
৭. সনৎ জয়সুরিয়া (৪৫ বল), ২০০৮
মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে ৪৫ বলে সেঞ্চুরি করেন। ৫ ছক্কাসহ ১১৪* রান করেন এবং দল সহজ জয়ে পৌঁছে।
৮. মায়াঙ্ক আগারওয়াল (৪৫ বল), ২০২০
রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে মায়াঙ্ক ৪৫ বলে সেঞ্চুরি করেন। শারজাহর মাঠে ১০৬ রান করেন। কিন্তু দল ৪ উইকেটে হেরে যায়।
৯. মুরালি বিজয় (৪৬ বল), ২০১০
সিএসকের মুরালি বিজয় রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে ৪৬ বলে সেঞ্চুরি করেন। ৮টি চার এবং ১১টি ছক্কায় ১২৭ রান করেন।
১০. ক্রিস গেইল (৪৬ বল), ২০১১
২০১১ সালে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের বিপক্ষে ৪৬ বলে সেঞ্চুরি করেন। গেইল এই ইনিংসে ১০৭ রান এবং বল হাতে ৩ উইকেট নেন।
Read More:- ভারত বনাম শ্রীলঙ্কা বিশ্বকাপ ২০১১ ফাইনাল
প্রশ্নোত্তর
আইপিএলের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড কার নামে?
আইপিএলের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড ক্রিস গেইলের নামে, যিনি ২০১৩ সালে ৩০ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন।
ডেভিড মিলার তার সেঞ্চুরি কোন বছর এবং কোন দলের বিপক্ষে করেছিলেন?
ডেভিড মিলার ২০১৩ সালে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে ৩৮ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন।
এবি ডি ভিলিয়ার্স এবং বিরাট কোহলির দ্বিতীয় উইকেটে গড়া টি-টোয়েন্টি রেকর্ড পার্টনারশিপ কত রানের?
এবি ডি ভিলিয়ার্স এবং বিরাট কোহলি দ্বিতীয় উইকেটে ২২৯ রানের বিশ্বরেকর্ড পার্টনারশিপ গড়েছিলেন।
মুরালি বিজয়ের ২০১০ সালের সেঞ্চুরিতে কতটি ছক্কা ছিল?
মুরালি বিজয়ের ২০১০ সালের সেঞ্চুরিতে ১১টি ছক্কা ছিল।