আইপিএল ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ডট বল

আইপিএল ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ডট বল

ভারতের অভিজ্ঞ পেসার ভুবনেশ্বর কুমার আইপিএল ইতিহাসে সর্বাধিক ডট বল করার রেকর্ডধারী। তিনি ১৬০ ম্যাচে ১৫৩৪ ডট বল করেছেন। ডট বলের গুরুত্ব টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে অন্য ফরম্যাটের তুলনায় অনেক বেশি। ১২০ বলে রান তোলার চাপে ডট বল যেন একটি অপরাধের মতো।

এই কারণেই আইপিএলের মতো প্রতিযোগিতামূলক টুর্নামেন্টে নিয়মিত ডট বল করার কৃতিত্ব অর্জনকারী বোলাররা বিশ্বমানের বোলার হিসেবে বিবেচিত।

Read More:- ক্রিকেট ম্যাচের ধরণসমূহ

আইপিএল ইতিহাসে সর্বাধিক ডট বল বোলারদের তালিকা (২০০৮-২০২৩):

পদমর্যাদাবোলারম্যাচওভারউইকেটডট বলগড়ইকোনমি
ভুবনেশ্বর কুমার১৬০৫৯৩১৭০১৫৩৪২৫.৮৬৭.৩৯
সুনীল নারাইন১৬২৬২৪১৬৩১৪৭৮২৫.৭৯৬.৭৩
রবিচন্দ্রন অশ্বিন১৭১৬৯৮১৯৭১৪৭৭২৮.৬৭৭.০১
পীযূষ চাওলা১৮১৬০৫১৭৯১২৭২২৬.৭৯৭.৯১
হরভজন সিংহ১৬৩৫৬৯১৫০১২৬৮২৬.৮৭৭.০৮
অমিত মিশ্র১৫৪৫৪০১৬৬১১৫৪২৩.৯৮৭.৩৬
রবীন্দ্র জাদেজা২২৬৫৮৯১৫২১১৫৯২৯.৫৭৭.৬০
লাসিথ মালিঙ্গা১২২৪৭১১৭০১১৫৫১৯.৮০৭.১৪
উমেশ যাদব১৪১৪৮৭১৩৬১১৪৭৩০.০৪৮.৩৮
১০যুজবেন্দ্র চাহাল১৪৫৫২৭১৮৭১১২৯২১.৬৯৭.৬৭

ভুবনেশ্বর কুমার: ১৫৩৪ ডট বল

সানরাইজার্স হায়দরাবাদের এই পেসার তার নিয়ন্ত্রিত লাইন ও লেন্থ এবং বল সুইং করার দক্ষতায় বিপক্ষ ওপেনারদের জন্য বিপজ্জনক। ৫৯৩ ওভারে ১৭০ উইকেট সংগ্রহকারী ভুবনেশ্বর আইপিএলে ৭.৩৯ ইকোনমি রেটে বল করেছেন।

সুনীল নারাইন: ১৪৭৮ ডট বল

কোলকাতা নাইট রাইডার্সের এই তারকা বোলার তার অর্থনৈতিক বল করার জন্য বিখ্যাত। তার ইকোনমি রেট ৬.৭৩, যা তালিকার সেরা।

রবিচন্দ্রন অশ্বিন: ১৪৭৭ ডট বল

অশ্বিন তার কৌশলী বল করার জন্য বিখ্যাত। ১৭১ ম্যাচে ১৪৭৭ ডট বল এবং ৭.০১ ইকোনমি রেটে তিনি তার দক্ষতা প্রমাণ করেছেন।

আইপিএলের ডট বল: গাছ লাগানোর উদ্যোগ

২০২৩ আইপিএল প্লে-অফে বিসিসিআই এবং টাটা গ্রুপ প্রতিটি ডট বলের জন্য ৫০০ গাছ লাগানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ২৯৪ ডট বলের জন্য ইতিমধ্যেই ১,৪৭,০০০ গাছ লাগানো হয়েছে।

Read More:- ওয়ানডে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শীর্ষ ১০ সর্বোচ্চ স্কোর

FAQs

আইপিএল ২০২৩-এ সর্বাধিক ডট বল কে বল করেছেন?
গুজরাট টাইটান্সের মহম্মদ শামি ১৯৩ ডট বল করেছেন।

এক ম্যাচে সর্বাধিক ডট বল রেকর্ড কার?
চেন্নাই সুপার কিংসের দীপক চাহার ২০ ডট বল করেছেন।

আইপিএল ২০২২-এ সর্বাধিক ডট বল কে বল করেছেন?
রাজস্থান রয়্যালসের প্রসিদ্ধ কৃষ্ণা ২০২ ডট বল করেছেন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *